ইয়ারিয়া হাই স্কুলের সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রী একই স্কুলের শিক্ষক মামুন মাস্টারের কাছে প্রাইভেট পরার জন্য নিয়মিত বাসায় যেত। মামুন মাস্টার সুযোগ বুঝে এই ছাত্রী কে ধর্ষন করে। ধর্ষিতার মায়ের বয়ান মোতাবেক মেয়েটি বর্তমানে আন্তসত্তা।
মেয়েটির গ্রামের বাড়ি পটুয়াখালী সদরে। তার মা মির্জাগঞ্জ ইয়ারউদ্দিন খলিফা রঃ মাজারে নিয়মিত ভিক্ষা করে এবং এই মাজারের কাছেই ঘর ভাড়া করে থাকে। ধর্ষক মামুন মির্জাগঞ্জ ইয়ারিয়া কিন্ডারগার্ডেনের নিয়মিত শিক্ষক এবং মির্জাগঞ্জ হাইস্কুলের ক্ষন্ডকালীন শিক্ষক।
মামুন মাস্টার ধর্ষতাকে বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের কথা চেপে যেতে বলে এবং ভয় ভিতি দেখায়। মামুন মাস্টার একজন চরিত্রহীন এবং প্রভাবশালী বিধায় এতদিন মুখখুলতে পারেনি। এখন এলাকায় এই ঘটনাটি প্রায় সকলের জ্ঞাত।
ধর্ষিতার মা ও ধর্ষিতা গনমাধ্যেমের কাছে মুখখুলেছে বলে তার জীবনের নিরাপত্তা হুমকি রয়েছে। এলাকার জনগন এই ভিক্ষুকের মেয়েকে ধর্ষনের শাস্তি দাবি করেছে।